ডিমের গুরুত্ব। Importance of Egg
খাদ্য থেকে আমরা যে ৮টি অ্যামাইনো অ্যাসিড পাই তার সব গুণই ডিমের মধ্যে আছে। অনেকের ধারণা, ডিম খেলেই পেটের গ্যাস, অম্বল, হাঁপানি, আমাশা, ডায়েরিয়া হয়ে থাকে, তা ঠিক নয়।
 |
ডিমের গুরুত্ব। |
- শিশুর জন্মের ৬ মাস পর থেকেই ডিম দেওয়া যায়। শিশুদেরকে সুসিদ্ধ ডিম দিন। হাফ সিদ্ধ নয়।
- ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত ডিম একটি পরিপূর্ণ খাদ্য।
- ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতেই পারেন। গর্ভবতী মেয়েদের যদি অ্যালাজি না থাকে তারা গর্ভাবস্থায় দিনে ১-২টি করে ডিম খেতে পারেন।
- ডিম সিদ্ধ বা রান্না করে দীর্ঘ সময় রাখা উচিত নয়। প্রয়ােজনে ফ্রিজে রাখুন।
সতর্কতাঃ
- যে সকল ব্যক্তি গাউট বা গেঁটে বাতে আক্রান্ত তাদের ডিম খাওয়া চলবে না।
- যদি হার্ট অ্যাটাক বা বাইপাস সার্জারি হয়ে থাকে তবে ডিম না খাওয়া উচিত।
- কিডনির গন্ডগােল থাকলে ডিম খাওয়া উচিত নয়।
- ডিম থেকে যাদের অ্যালার্জি হয় তাদের ডিম ও ডিম জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়।
0 Comments